‘ট্রাফিক পুলিশের’ বিলাসবহুল বাড়িতে সোনার টয়লেট


 সোনায় মোড়ানো টয়লেট। শুধু তাই নয়, রান্নাঘরেও রয়েছে বিভিন্ন আসবাবপত্র। সবই সোনা দিয়ে মোড়ানো। একজন পুলিশ কর্মকর্তার বাড়িতেই রয়েছে এসব। পুলিশের চাকরি করে এতকিছু বানানো কি আসলেই সম্ভব? না! তিনি এসব বানিয়েছেন ঘুষের টাকা দিয়ে।দ্য ইনভেস্টিগেটিভ কমিটির (এসকে) ওয়েবসাইটে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে একটি বৃহৎ অট্টালিকাসহ বেশ কয়েকটি স্থাপনায় অভিযান চালানো হয়েছে।
দক্ষিণাঞ্চলীয় স্তাভরোপোল অঞ্চলের ট্রাফিক পুলিশের প্রধান কর্নেল আলেক্সেই সাফোনোভসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে ভুয়া অনুমতি দিয়ে ঘুষ নেয়ার অভিযোগ রয়েছে ট্রাফিক পুলিশের বিরুদ্ধে।এ অনুমতি নিয়ে চালকরা পুলিশের চেকপয়েন্ট পাড়ি দিতে পারেন অনুমোদনহীন শস্য ও নির্মাণ সামগ্রীর কার্গো নিয়ে। তবে অভিযোগ সম্পর্কে এখনো কোনো মন্তব্য জানাননি অভিযুক্তরা।ঘুষ হিসেবে ১৯ মিলিয়ন রুবল হস্তগত করেছে। সাফোনোভ দোষী সাব্যস্ত হলে ১৫ বছরের কারাভোগ করতে পারেন। তার পূর্বসূরি আলেক্সান্ডার আরজহানুখিনকেও গ্রেফতার করা হয়েছে।ক্রেমলিনপন্থী ইউনাইটেড রাশিয়া পার্টির এমপি আলেক্সান্ডার খিন্সটেইন জানান, অঞ্চলটির ৩৫ জনের বেশি ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তাকে আটক করা হয়েছে।

Post a Comment

0 Comments